বেহাল ঢাকার ফ্লাইওভার

যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে রাজধানীতে সাতটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়। দিনের বেলায় যাতায়াত কিছুটা নির্বিঘ্ন হলেও সমস্যা বাধে রাতে। এসব ফ্লাইওভারের অধিকাংশ সড়কবাতি নষ্ট। বিভিন্ন সময় বাতিগুলো পুনঃস্থাপন করলেও কিছুদিন পর পর নষ্ট হচ্ছে। ফলে চুরি-ছিনতাই ও হত্যার মতো ঘটনাও ঘটছে। আর ফ্লাইওভারের নিচের সড়ক নিয়মিত পরিষ্কার করা হলেও ওপরের অবস্থা খুবই নাজুক। ফ্লাইওভারের দুই পাশে বালি ও ময়লা-আবর্জনার স্তূপ দেখা যায়। এতে বিভিন্ন সময় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন মোটরসাইকেল চালকরা।

 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফরিদ আহাম্মদ বলেন, ‘ফ্লাইওভারের বাতি নষ্ট- এ রকম কোনো তথ্য আমার জানা নেই। তবে নষ্ট হওয়ার কথা নয়। কারণ এগুলো কিছুদিন আগে লাগানো হয়েছে। বিস্তারিত জানতে হলে প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) জাফর আহমেদের কাছ থেকে জেনে নিন।’ আর ময়লা-আবর্জনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়টা প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা বলতে পারবেন, যেহেতু তিনি এ বিষয়টা দেখভাল করেন।’ সরেজমিন মগবাজার, মৌচাক ও মালিবাগ ফ্লাইওভারের তেজগাঁও, সাতরাস্তা, হলি ফ্যামিলি, ওয়্যারলেস, রাজারবাগ, শান্তিনগর, আবুল হোটেল এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ফ্লাইওভারের একাধিক এলাকায় পিচ ঢালাই করা রাস্তায় ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্ত দূর থেকে আন্দাজ করা যায় না। তেজগাঁও অংশ থেকে হলি ফ্যামিলি ও মগবাজার ওয়্যারলেসের দিকে ওঠার ঢালের আগে সড়কের সঙ্গে ফ্লাইওভারের ডিভাইডার ভেঙে যাওয়ায় যানবাহন উঠতে সমস্যার সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া ফ্লাইওভারে বাতি জটিলতা ছিল উদ্বোধনের পর থেকেই। কয়েক বছর বাতি ছাড়াই অন্ধকারে ভুতুড়ে পরিবেশে যানবাহন চলাচল করেছে। ওই সময় রাতের বেলা ফ্লাইওভারে অপরাধীরা নানা রকম অপরাধ করে বেড়াত। মাদকসেবীরা মাদক সেবন করত। পরে চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে ফ্লাইওভারে বাতি জ্বালিয়ে আলোকিত করা হয়। কিন্তু কয়েক মাস পর থেকে বাতিগুলো নষ্ট হওয়া শুরু হয়। বর্তমানে ফ্লাইওভারের ২০-৩০টি বাতি অকেজো হয়ে আছে। সর্বশেষ জুলাই মাসে কিছু বাতি লাগিয়েছে সিটি করপোরেশন। ভারী যানবাহন চলার কারণে যে খানাখন্দের সৃষ্টি হচ্ছে সেগুলোও মেরামত করা হচ্ছে না। ফলে ছোট গর্ত থেকে বড় গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া দ্রুতগতির ছোট ছোট গাড়ির চাকা হঠাৎ করে গর্তে পড়ে স্বাভাবিক চলাচলে বাধাগ্রস্ত হয়। পেছন থেকে আসা অন্যান্য যানবাহনও এ ক্ষেত্রে দুর্ঘটনার কবলে পড়ার ঝুঁকিতে পড়ে। বৃষ্টি হলে ফ্লাইওভারের একাধিক স্থানে জমে থাকে পানি। যানবাহন চলাচলের সময় পানি উড়ে অন্য যানবাহনের ওপর গিয়ে পড়ে। বৃষ্টি থেমে গেলেও দু-এক দিন পানি জমে থাকে। ফ্লাইওভারে পুরো অংশের রেলিংয়ের দুই পাশে ময়লা-আবর্জনা পড়ে থাকে। ময়লা-আবর্জনার মধ্যে পানি জমে নোংরা পরিবেশ তৈরি হয়। একই অবস্থা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতায় থাকা আবুল হোটেল থেকে মৌচাক পর্যন্ত উড়াল সড়কটির। ফেব্রুয়ারি মাসে নতুন এলইডি বাতি লাগালেও কয়েকটি অকেজো হয়ে রয়েছে। এ ছাড়া এ উড়াল সড়কটির দুই পাশে বালির স্তূপ দেখা গেছে। অনেক দিন ধরে পরিষ্কার করা হয় না। এ বিষয়ে মৌচাক এলাকায় আবুল হোটেলের সামনে কথা হয় মোটরসাইকেল চালক ইবরাহীমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি রাইড শেয়ার করি। প্রতিদিনই এ ফ্লাইওভার দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। ফ্লাইওভারের দুই পাশে বালি জমে স্তূপ হয়ে আছে। এগুলো কেউ দেখে না। কিছুদিন আগে মৌচাক-আবুল হোটেল অংশে একজন মোটরসাইকেল চালক স্লিপ করে পড়ে গেছেন। ভাগ্য ভালো বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি।’

 

কুড়িল ফ্লাইওভার : রাজধানীর কুড়িল মোড়ে এয়ারপোর্ট সড়ক ও প্রগতি সরণির সংযোগস্থলে নির্মিত বাংলাদেশের তৃতীয় এ ফ্লাইওভারটি ২০১৩ সালে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। কিন্তু উদ্বোধনের কয়েক বছর যেতে না যেতে নষ্ট হতে শুরু করে ফ্লাইওভারের বাতিগুলো। রাতে নিকুঞ্জ-কুড়িল লুপ দিয়ে ফ্লাইওভারটিতে উঠতে দেখা যায় অনেক বাতি নষ্ট। বিমানবন্দর সড়ক থেকে ফ্লাইওভারটির একই অবস্থা। এমনকি ৩০০ ফুট সড়ক দিয়ে এমইএস লুপ, নিকুঞ্জ-কুড়িল লুপ কিংবা খিলক্ষেত-কুড়িল লুপেরও একই অবস্থা দেখা যায়। এ ফ্লাইওভারটি রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ নির্মাণ করলেও এখন দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে সড়ক ও জনপথ অধিদফতর। জানা যায়, যানজট নিরসনসহ সড়ক পরিবহন ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নের জন্য রাজধানীতে সাতটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়। এগুলো হচ্ছে মহাখালী ফ্লাইওভার, খিলগাঁও ফ্লাইওভার, মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার, কুড়িল ফ্লাইওভার, মগবাজার-মালিবাগ-মৌচাক ফ্লাইওভার, বনানী জিল্লুর রহমান ফ্লাইওভার ও বিজয় সরণি ফ্লাইওভার। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, সড়ক ও জনপথ অধিদফতর, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন ও রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অধীনে এসব ফ্লাইওভার প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়। কিন্তু যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অনেকাংশেই অরক্ষিত হয়ে পড়েছে ফ্লাইওভারগুলো। এসব ফ্লাইওভারে রাতের বেলায় ছিনতাই-ডাকাতির ঘটনা ঘটে বেশি।  সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ভারত কখনো বাংলাদেশের উন্নয়ন সহ্য করে না: এটিএম আজহার

» বিভিন্ন অপরাধে জড়িত মোট ৫ জন গ্রেফতার

» বাবা হিন্দু, স্বামী মুসলিম, কারিনা কোন ধর্মের?

» টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের আসন্ন চক্রে পাঁচে থাকার ইচ্ছা বাংলাদেশের

» লন্ডনের বৈঠক গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : রিজভী

» আল্লাহ আছেন, সবাইকে একদিন জবাব দিতে হবে: আসিফ নজরুল

» ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

» ‘তাণ্ডব’ ও ‘ইনসাফ’-এর সিকুয়্যাল আসছে

» ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে বিক্ষোভ

» যানবাহনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

বেহাল ঢাকার ফ্লাইওভার

যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে রাজধানীতে সাতটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়। দিনের বেলায় যাতায়াত কিছুটা নির্বিঘ্ন হলেও সমস্যা বাধে রাতে। এসব ফ্লাইওভারের অধিকাংশ সড়কবাতি নষ্ট। বিভিন্ন সময় বাতিগুলো পুনঃস্থাপন করলেও কিছুদিন পর পর নষ্ট হচ্ছে। ফলে চুরি-ছিনতাই ও হত্যার মতো ঘটনাও ঘটছে। আর ফ্লাইওভারের নিচের সড়ক নিয়মিত পরিষ্কার করা হলেও ওপরের অবস্থা খুবই নাজুক। ফ্লাইওভারের দুই পাশে বালি ও ময়লা-আবর্জনার স্তূপ দেখা যায়। এতে বিভিন্ন সময় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন মোটরসাইকেল চালকরা।

 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফরিদ আহাম্মদ বলেন, ‘ফ্লাইওভারের বাতি নষ্ট- এ রকম কোনো তথ্য আমার জানা নেই। তবে নষ্ট হওয়ার কথা নয়। কারণ এগুলো কিছুদিন আগে লাগানো হয়েছে। বিস্তারিত জানতে হলে প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) জাফর আহমেদের কাছ থেকে জেনে নিন।’ আর ময়লা-আবর্জনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়টা প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা বলতে পারবেন, যেহেতু তিনি এ বিষয়টা দেখভাল করেন।’ সরেজমিন মগবাজার, মৌচাক ও মালিবাগ ফ্লাইওভারের তেজগাঁও, সাতরাস্তা, হলি ফ্যামিলি, ওয়্যারলেস, রাজারবাগ, শান্তিনগর, আবুল হোটেল এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ফ্লাইওভারের একাধিক এলাকায় পিচ ঢালাই করা রাস্তায় ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্ত দূর থেকে আন্দাজ করা যায় না। তেজগাঁও অংশ থেকে হলি ফ্যামিলি ও মগবাজার ওয়্যারলেসের দিকে ওঠার ঢালের আগে সড়কের সঙ্গে ফ্লাইওভারের ডিভাইডার ভেঙে যাওয়ায় যানবাহন উঠতে সমস্যার সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া ফ্লাইওভারে বাতি জটিলতা ছিল উদ্বোধনের পর থেকেই। কয়েক বছর বাতি ছাড়াই অন্ধকারে ভুতুড়ে পরিবেশে যানবাহন চলাচল করেছে। ওই সময় রাতের বেলা ফ্লাইওভারে অপরাধীরা নানা রকম অপরাধ করে বেড়াত। মাদকসেবীরা মাদক সেবন করত। পরে চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে ফ্লাইওভারে বাতি জ্বালিয়ে আলোকিত করা হয়। কিন্তু কয়েক মাস পর থেকে বাতিগুলো নষ্ট হওয়া শুরু হয়। বর্তমানে ফ্লাইওভারের ২০-৩০টি বাতি অকেজো হয়ে আছে। সর্বশেষ জুলাই মাসে কিছু বাতি লাগিয়েছে সিটি করপোরেশন। ভারী যানবাহন চলার কারণে যে খানাখন্দের সৃষ্টি হচ্ছে সেগুলোও মেরামত করা হচ্ছে না। ফলে ছোট গর্ত থেকে বড় গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া দ্রুতগতির ছোট ছোট গাড়ির চাকা হঠাৎ করে গর্তে পড়ে স্বাভাবিক চলাচলে বাধাগ্রস্ত হয়। পেছন থেকে আসা অন্যান্য যানবাহনও এ ক্ষেত্রে দুর্ঘটনার কবলে পড়ার ঝুঁকিতে পড়ে। বৃষ্টি হলে ফ্লাইওভারের একাধিক স্থানে জমে থাকে পানি। যানবাহন চলাচলের সময় পানি উড়ে অন্য যানবাহনের ওপর গিয়ে পড়ে। বৃষ্টি থেমে গেলেও দু-এক দিন পানি জমে থাকে। ফ্লাইওভারে পুরো অংশের রেলিংয়ের দুই পাশে ময়লা-আবর্জনা পড়ে থাকে। ময়লা-আবর্জনার মধ্যে পানি জমে নোংরা পরিবেশ তৈরি হয়। একই অবস্থা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতায় থাকা আবুল হোটেল থেকে মৌচাক পর্যন্ত উড়াল সড়কটির। ফেব্রুয়ারি মাসে নতুন এলইডি বাতি লাগালেও কয়েকটি অকেজো হয়ে রয়েছে। এ ছাড়া এ উড়াল সড়কটির দুই পাশে বালির স্তূপ দেখা গেছে। অনেক দিন ধরে পরিষ্কার করা হয় না। এ বিষয়ে মৌচাক এলাকায় আবুল হোটেলের সামনে কথা হয় মোটরসাইকেল চালক ইবরাহীমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি রাইড শেয়ার করি। প্রতিদিনই এ ফ্লাইওভার দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। ফ্লাইওভারের দুই পাশে বালি জমে স্তূপ হয়ে আছে। এগুলো কেউ দেখে না। কিছুদিন আগে মৌচাক-আবুল হোটেল অংশে একজন মোটরসাইকেল চালক স্লিপ করে পড়ে গেছেন। ভাগ্য ভালো বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি।’

 

কুড়িল ফ্লাইওভার : রাজধানীর কুড়িল মোড়ে এয়ারপোর্ট সড়ক ও প্রগতি সরণির সংযোগস্থলে নির্মিত বাংলাদেশের তৃতীয় এ ফ্লাইওভারটি ২০১৩ সালে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। কিন্তু উদ্বোধনের কয়েক বছর যেতে না যেতে নষ্ট হতে শুরু করে ফ্লাইওভারের বাতিগুলো। রাতে নিকুঞ্জ-কুড়িল লুপ দিয়ে ফ্লাইওভারটিতে উঠতে দেখা যায় অনেক বাতি নষ্ট। বিমানবন্দর সড়ক থেকে ফ্লাইওভারটির একই অবস্থা। এমনকি ৩০০ ফুট সড়ক দিয়ে এমইএস লুপ, নিকুঞ্জ-কুড়িল লুপ কিংবা খিলক্ষেত-কুড়িল লুপেরও একই অবস্থা দেখা যায়। এ ফ্লাইওভারটি রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ নির্মাণ করলেও এখন দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে সড়ক ও জনপথ অধিদফতর। জানা যায়, যানজট নিরসনসহ সড়ক পরিবহন ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নের জন্য রাজধানীতে সাতটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়। এগুলো হচ্ছে মহাখালী ফ্লাইওভার, খিলগাঁও ফ্লাইওভার, মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার, কুড়িল ফ্লাইওভার, মগবাজার-মালিবাগ-মৌচাক ফ্লাইওভার, বনানী জিল্লুর রহমান ফ্লাইওভার ও বিজয় সরণি ফ্লাইওভার। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, সড়ক ও জনপথ অধিদফতর, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন ও রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অধীনে এসব ফ্লাইওভার প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়। কিন্তু যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অনেকাংশেই অরক্ষিত হয়ে পড়েছে ফ্লাইওভারগুলো। এসব ফ্লাইওভারে রাতের বেলায় ছিনতাই-ডাকাতির ঘটনা ঘটে বেশি।  সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com